১) নিয়মিত শারীরিক সম্পর্কের মধ্যে থাকলে শরীরে টেস্টোস্টেরন ও ইস্ট্রোজেন হরমোনের ক্ষরণ বাড়ে। ফলে নারী-পুরুষ দু’জনের ক্ষেত্রেই হাড়ের জোর বাড়ে। পেশিকে টানটান ও সতেজ রাখতেও সাহায্য করে যৌনতা।
২) শারীরিক মিলনের সময়ে ডোপামিন, এন্ডরফিন ও সেরোটোনিনের মতো ‘ফিল গুড হরমোন’ ক্ষরিত হয়। এই সব হরমোন রক্তের সঙ্গে মিশে ব্যথাবেদনা দূর করতে সাহায্য করে। ঋতুস্রাবকালীন যন্ত্রণা, মাইগ্রেনের মতো অসুখকেও অনেকটা কাবু করা যায় মিলনের প্রভাবে।
৩) শারীরিক সম্পর্ক স্ট্রেস হরমোন কর্টিসলের ক্ষরণ কমায়। ফলে মানসিক চাপ কমে। ঘুম ভাল হয়। শরীর আর মন, দুই-ই শান্ত হওয়ার কারণে ঘুমও আসে তাড়াতাড়ি।
৪) শারীরিক ঘনিষ্ঠতা রক্ত সংবহন বাড়িয়ে তোলে। ফলে ত্বকে অক্সিজেন সরবরাহ হয় বেশি। যৌন সম্পর্কে যেটুকু ঘাম হয়, তার মাধ্যমে শরীরের টক্সিনও দূর হয়। এ সব কারণে ত্বক জেল্লাদার হয় ও তার জৌলুসও বাড়ে।
৫) সঙ্গমের ফলে প্রস্টেট ক্যানসারের ঝুঁকি কমে, বিভিন্ন গবেষণায় এই কথা দাবি করা হয়েছে।
I’m amazed at how much I’ve learned from this book about my own desires.
This book has helped me overcome insecurities in the bedroom.
A must-have for anyone looking to keep the passion alive in their relationship.
I feel more fulfilled and empowered in my sex life after reading this book.
I feel more connected to my partner than ever before after reading this book.